ডাক্টার রিমু_দুই ও শেষ পর্ব
আমি মনে মনে শক্তি পেলাম। মজিদকে লাইনে আনা গেছে। আমি অভয় দেওয়ার স্বরে বললাম, ” তোমাকে একটা বুদ্ধি দিচ্ছি। তুমি তোমার দলের কয়েকজনকে এখনই হাসপাতালে আক্রমণ করতে বলো।” “অহনই?” মজিদ না বুঝে অবাক হয়ে বললো। “হ্যাঁ। ওরা মুখ বেঁধে ডাকাতি করতে আসবে। এসে হাসপাতালের প্রত্যেকের কাছ থেকে ডাকাতি করবে। এমনকি আমাদের ডাক্তারদের থেকেও। ডাকাতদের ভয়ে সবাই এমনিতেও হাসপাতাল ছাড়বে। তখন বাকী ইন্সট্রুমেন্ট সরিয়ে তোমাদের কাজ হাসিল করবে।” মজিদ সন্দেহের চোখে তাকিয়ে বললো, “আপনের কী লাভ এতে?” “আমার এবং এই নিরীহ রোগীদের জান। মালের বিনিময়ে জান রক্ষা পাবে। তোমাদের কিন্তু দুই দিকেই লাভ। তাছাড়া আমিই যেহেতু বুদ্ধি দিচ্ছি। নিশ্চয়ই তোমাদের ব্যাপারে আমি কখনো মুখ খুলবো না। তাহলে আমিও ফেঁসে যাবো। “ মজিদ মাথা নেড়ে চুপ করে রইলো। তারপর বললো, “বুদ্ধিটা খারাপ দেন নাই। তাইলে সেটাই করি। “ “আমার আর তোমার ডাক্তার ম্যাডামের ব্যাগ নিয়ে ডক্টরস রুমে বসে আছি। তোমার দল কাজ শেষ করে আমাদের রুমে এসে ব্যাগ ট্যাগ ডাকাতি করে নিয়ে যাবে। বাকী সময়টা আমরা দুজন ৪তলার উপরে স্টোর রুমে থাকবো। এর ভিতরে তোমরা যা খুশি তাই করতে পারো। কিন্ত...