আমার সুন্দরী আম্মুর সাথে শীতলপাটি
আমি হাসান। কলকাতা থেকে দূরে এক অজপাড়াগায়ে আমি আমার বাবা আম্মার সাথে থাকি। আমার বাবা একজন ব্যবসায়ী ও গ্রামের চেয়ারম্যাম । বয়স ৫৬। আম্মার ৩৩। ১৪ বছর বয়সে আম্মার বাবার সাথে বিয়ে হয়েছিল। আমার এখন ১৮। আম্মা তানিয়া বেগম আর পাঁচটা গ্রামের মেয়েদের মত। কিন্তু খুবই লাজুক ও বোকা। আম্মাকে জ্ঞান হবার পর থেকে এখনো উচু গলায় কথা বলতে শুনিনি। আর বাবাকেতো বাঘের মত ভয় পায়। আমি খুবই ভালোবাসি আম্মাকে। আম্মা তার চেয়ে বহুগুণ ভালোবাসে আমায়। আজ পর্যন্ত কখনো কড়া গলায় আমায় কিছু বলেনি মা।একটা সময় ভাবতাম অন্যরা আম্মার কাছে বকা বা শাসন পায়। কিন্তু আমি পাইনা কেন। কিন্তু এখন ভালো লাগে। যাইহোক আমার আম্মা পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরি বললেও কম হবে। কারণ আম্মার বয়সী একজন নারী আমার সমান সন্তানের এত কম বয়সে জন্ম দিলে শরীর ভাঙার কথা। কিন্তু মার সামান্য তা হয়নি। বাড়ির সব কাজ আম্মা একা হাতে সামলায়। তবে ধানের বতর এলে একজন কাকি এসে সাহায্য করে আম্মাকে। যাইহোক, আমার আম্মা বাড়িতে সালোয়ার কামিজ আর সুতির শাড়ি পড়েন। আম্মা বাড়িতে এবং বাহিরে সবসময় নিজের পোশাক নিয়ে সংবেদনশীল। কখনো বাড়ির বাহিরে যায় না একান্ত...